ফাইনালের একমাত্র গোলটি যার পা থেকে আসে, সেই আনহেল দি মারিয়া পাননি জায়গা।
ম্যারাডোনার কথা উল্লেখের পাশাপাশি মেসি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তাদের প্রতি, যারা কঠিন সময়ে তাকে ও আর্জেন্টিনাকে সমর্থন যুগিয়েছেন।
সর্বকালের সেরা ফুটবলার নিয়ে তর্ক-বিতর্ক উঠলে পেলে ও দিয়েগো ম্যারাডোনার সঙ্গে উচ্চারিত হয় লিওনেল মেসি আর ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর নাম। তবে, মেসির ক্ষেত্রে এতদিন সেই আলোচনা জমে ওঠার আগেই একটি দিকের...
দি মারিয়ার কল্যাণে ব্রাজিলকে হারিয়ে কোপা আমেরিকার শিরোপা ঘরে তুলল আর্জেন্টিনা। ম্যাচসেরার পুরস্কারও উঠল তার হাতে।
প্রথমার্ধে এগিয়ে যাওয়া আর্জেন্টিনা দ্বিতীয়ার্ধে বন্দি হয়ে পড়ে খোলসে।
মারাকানার মাঠে ব্রাজিলকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন। ২৮ বছরের দীর্ঘ অপেক্ষার সমাপ্তি। এমন কোন কিছু যেন স্বপ্নেও ভাবতে পারেনি আর্জেন্টিনা
এবার আর না পাওয়ার ব্যথায় পুড়তে হয়নি মেসিকে।
রোববার রিওডি জেনেইরোর মারাকানা স্টেডিয়ামে ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের ২২ মিনিটে একমাত্র গোলটি আসে আনহেল ডি মারিয়ার পা থেকে।
ফাইনালের মহারণের আগে জেনে নেওয়া যাক দুদলের মুখোমুখি পরিসংখ্যান কী বলে।
মারাকানায় আগামীকাল রোববার সকাল ছয়টায় মাঠের লড়াই শুরুর আগে চলছে নানা তর্ক-বিতর্ক।
আসন্ন ফাইনালের আগে মনস্তাত্ত্বিক খেলা নিয়েও মাথা ঘামাতে চাইছেন না তিনি।
আর্জেন্টাইন অধিনায়ক মেসি সময়ের সেরা খেলোয়াড় কিনা তা নিয়ে রয়েছে নানা তর্ক-বিতর্ক।
২০১৯ সালের কোপার সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দল। ঘটনাবহুল ওই ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল জিতেছিল ২-০ গোলে।
স্টেডিয়ামে উপস্থিত থাকতে পারেন সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৮০০ দর্শক। যা বিখ্যাত ভেন্যুটির মোট ধারণক্ষমতার ১০ শতাংশ।
ক্লাব পর্যায়ে বিপুল সাফল্য উপভোগ করেছেন লিওনেল মেসি। কিন্তু আন্তর্জাতিক মঞ্চে আর্জেন্টিনার জার্সিতে শিরোপা জয়ের স্বপ্ন এখনও অধরাই রয়ে গেছে তার।
ফাইনালে দুজনেরই মূল লক্ষ্য থাকবে নিজ নিজ দেশের জার্সিতে শিরোপা জেতা, মনে করিয়ে দিলেন নেইমার।
বুধবার ব্রাসিলিয়ায় নির্ধারিত সময়ের খেলা ১-১ গোলে সমতায় ছিল। পরে টাইব্রেকারে কলম্বিয়াকে ৩-২ গোলে হারিয়ে কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠেছে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। ১১ জুলাই চূড়ান্ত লড়াইয়ে তাদের প্রতিপক্ষ...
দীর্ঘ শিরোপা-খরা ঘোচাতে পারবে আর্জেন্টিনা? ২৮ বছর পর কোনো প্রতিযোগিতায় হতে পারবে চ্যাম্পিয়ন?