নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিকাশকে ঠেকিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানিকেই মুখ্য করে তোলার ট্রাম্পের নয়ানীতি তাই পুরো পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, এশিয়া-আফ্রিকাকেও দারুণভাবে উদ্বিগ্ন করছে।
‘রাষ্ট্র কি শুধু শাসন করবে, নাকি জনগণের সত্যিকারের আকাঙ্ক্ষা বুঝে তাদের পাশে দাঁড়াবে?’
বিএনপির জন্য একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, উদ্ভাবনী ভাবনাসম্পন্ন ও ভবিষ্যতমুখী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এখনই উপযুক্ত সময়। তাদের হতে হবে জনআকাঙ্ক্ষা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন প্রত্যাশা ও একবিংশ শতকের...
বাস্তবতা হলো, দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের প্রধান শুধুই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বা একজন আরেকজনের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে গেলেও সেখানে যে রাজনীতির আলোচনা হয় না—সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই।
বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে জ্বালানিখাতের পাহাড়সম অপরাধকে বালিশচাপা দিয়ে পথচলার এই নীতির উপজাত হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে আমদানি নির্ভরতা।
এখানে এসে পশ্চিমা জাতি, আইনের শাসন, মানবাধিকার, গণতন্ত্র এবং তথাকথিত সভ্যতার রক্ষকদের মুখোশ চিরতরে খুলে যাচ্ছে।
পাহাড়ের মানুষ অধিকার চায়, স্বাধীনতা নয়। আমরা দেশের মানুষের সঙ্গে হাতে হাত মিলিয়ে থাকতে চাই, বিচ্ছিন্নতাবাদী হয়ে নয়।
রাজনৈতিক শক্তির দোহাই দিয়ে অনেকে নদীটি উদ্ধারে কালক্ষেপণ করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে তো সেই রাজনৈতিক দাপট নেই। তাহলে কি অন্য কোনো কারণে নদীটি উদ্ধার হচ্ছে না!
সংস্কারের খাতায় স্বাস্থ্যখাত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
গত দেড় দশকের স্বৈরশাসন, আমিত্ব, পরিবারপ্রীতি ও গত তিন মাসের গণহত্যা জনমনে এক গভীর ট্রমা তৈরি করেছে।
ভবিষ্যতের অগ্রযাত্রায় জ্ঞান যদি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হয়, তাহলে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বৈশ্বিক নাগরিকরা দেশকে সেই গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন।
সবশেষ দেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুজন মানুষকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা নিয়ে নানাবিধ সমালোচনা হচ্ছে। খোদ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কীভাবে দুজন মানুষকে পিটিয়ে হত্যা করলেন তা নিয়ে প্রশ্ন...
সংবিধানটি একেবারে নতুনভাবে লেখা হোক বা বিদ্যমান সংবিধানের সংশোধন হোক, জনসম্পৃক্ততার প্রক্রিয়া উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হতে পারে এবং হওয়া উচিত।
গণঅভ্যুত্থানের সময় বাংলাদেশের টেলিভিশন মিডিয়াগুলোর চেয়ে সংবাদপত্র অনেক বস্তুনিষ্ঠ ভূমিকা রাখছে
জেলার ক্ষমতাধর ডিসি, মহাক্ষমতাধর এসপিকে পরিবারসহ সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে গিয়ে আশ্রয় নিতে হয়েছে। সপ্তাহখানেক তারা নিজের বাসস্থানেও থাকতে পারেননি, অফিসে যেতে পারেননি। কারণ, তারা ক্ষমতাধর হাসিনা সরকারের...