রাষ্ট্র কি জনগণের মন বোঝে?
‘রাষ্ট্র কি শুধু শাসন করবে, নাকি জনগণের সত্যিকারের আকাঙ্ক্ষা বুঝে তাদের পাশে দাঁড়াবে?’
রাজনৈতিক দলে সংস্কারের জরুরি আলাপ কেউই করছে না
বিএনপির জন্য একটি আধুনিক, গণতান্ত্রিক, উদ্ভাবনী ভাবনাসম্পন্ন ও ভবিষ্যতমুখী দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের এখনই উপযুক্ত সময়। তাদের হতে হবে জনআকাঙ্ক্ষা, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের নতুন প্রত্যাশা ও একবিংশ শতকের...
সাগর-রুনি হত্যার বিচার অন্তর্বর্তী সরকার করবে তো?
দেশবাসী অত্যন্ত পরিতাপের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছে সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারে সামান্য অগ্রগতিও হয়নি।
Previous 
অভিমত
গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি: গন্তব্য যখন আমদানি বাজার…
বিগত ফ্যাসিবাদী সরকারের আমলে জ্বালানিখাতের পাহাড়সম অপরাধকে বালিশচাপা দিয়ে পথচলার এই নীতির উপজাত হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে আমদানি নির্ভরতা।
আর কত দিন বন্ধ থাকবে কুয়েট?
কোনো কিছু ঘটলেই যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করা যৌক্তিক নয়, আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে উপাচার্যের পদ আকড়ে থাকাও লজ্জার। এতে সব পক্ষের ক্ষতি।
মুক্তিযুদ্ধের স্মারক-স্মৃতিচিহ্ন ধ্বংসে সরকার কি নির্বিকারই থাকবে?
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
৭ কলেজ নিয়ে হতে পারে ‘মুবারকাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়’
সৃস্ট নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হওয়া উচিৎ ‘মুবারকাবদ বিশ্ববিদ্যালয়’।
পাণ্ডুলিপিতে পুলিশিং কার স্বার্থে
নতুন বাংলাদেশের পুলিশের উচিত, নাগরিকের মত প্রকাশকে ইতিবাচকভাবে উৎসাহিত করা, ভয়ের সংস্কৃতি ছড়িয়ে দেওয়া নয়।
দিল্লি থেকে ঢাকায় নববর্ষের শুভেচ্ছা আসতে ২৭ দিন!
বোঝাপড়াটা এখানেই যে, ভারত এখান থেকে যা নেবে বা নিতে চায়, তার বিনিময়ে সে বাংলাদেশকে কী দিচ্ছে বা দেবে। সেই বোঝাপড়ার ক্ষেত্র তৈরিতে মোদির বিলম্বিত শুভেচ্ছাবার্তা একটি শুভসূচনা হতে পারে।
সংস্কার বনাম নির্বাচন: এ বছরের মধ্যে দুটোই প্রয়োজন ও সম্ভব
জনগণ চায় সংস্কারের এই সুবর্ণ সুযোগ যেন হাতছাড়া না হয়। তবে দেশের মানুষ বর্তমান পরিস্থিতির জটিলতা সম্পর্কেও সচেতন এবং তাদের অগ্রাধিকার হচ্ছে স্থিতিশীল রাজনৈতিক ও আইনি পরিবেশ।
আইন পেশায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিপ্লবের সুযোগ ও চ্যালেঞ্জ
বিগত এক দশক ধরে আইন পেশায় জড়িত অনেকেই এআই ব্যবহার করে কার্যকর ডেটা বিশ্লেষণ ও আইনি নথি পরীক্ষা করেছেন।
নয়া ট্রাম্পজমানা: কতটা সুযোগ কতটা বিপদ
দেখার বিষয়, আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ট্রাম্পজমানার নতুন দিনে কতটা নতুন কৌশল বের করে নতুন পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারেন।
সরকার ও সমন্বয়কদের সঙ্গে বিএনপির ‘দ্বন্দ্ব’ কি অনিবার্য ছিল?
‘এমন দ্বান্দ্বিক বা সংঘাতপূর্ণ পরিবেশ কারো জন্যই কাম্য নয়। দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। বরং গণতান্ত্রিক উত্তরণের মধ্য দিয়ে দেশে বাস্তবসম্মত পরিবর্তনের যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে, এটিকে কাজে লাগানো দরকার।’
দখলে মরিয়া তৃণমূল: ঠেকাবে কে?
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
নতুন আকাঙ্ক্ষার পথে হাঁটছে কি বাংলাদেশ?
রাষ্ট্রযন্ত্রের যে শাসক ও প্রশাসকবর্গ তাদের কাছে বুদ্ধিজীবীতা ছিল দলদাস হওয়ার নামান্তর
‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ নিয়ে কী হচ্ছে
এই ঘোষণাপত্র তৈরির মধ্য দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার, দেশের রাজনীতি এবং দেশ ও জনগণের কী লাভ হবে—সেসব প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।