জাতিসংঘ সবসময় কি বাংলাদেশের কল্যাণে কাজ করবে? জাতিসংঘ কি এই অঞ্চলে নতুন কোনো রাষ্ট্র গঠন বা কোনো একটি দেশে বা দেশের সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হলে তার দায় নেবে? জাতিসংঘ যে মানবিক সংকটের কথা বলছে,...
নবায়নযোগ্য জ্বালানি বিকাশকে ঠেকিয়ে জীবাশ্ম জ্বালানিকেই মুখ্য করে তোলার ট্রাম্পের নয়ানীতি তাই পুরো পশ্চিমা বিশ্ব তো বটেই, এশিয়া-আফ্রিকাকেও দারুণভাবে উদ্বিগ্ন করছে।
‘রাষ্ট্র কি শুধু শাসন করবে, নাকি জনগণের সত্যিকারের আকাঙ্ক্ষা বুঝে তাদের পাশে দাঁড়াবে?’
সংস্কার জরুরি হলেও সেটাকে নির্বাচন বিলম্বের অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা উচিত না। সংস্কার যেমন জরুরি, তেমনি নির্বাচিত সরকারও জরুরি।
বাস্তবতা হলো, দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দলের প্রধান শুধুই সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন বা একজন আরেকজনের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে গেলেও সেখানে যে রাজনীতির আলোচনা হয় না—সেটি ভাবার কোনো কারণ নেই।
জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষা ও অপরাধ দমনে অবশ্যই আড়িপাতার ব্যবস্থা রাখতে হবে। কিন্তু সেই কার্যক্রমের মাধ্যমে ভবিষ্যতে যাতে কেউ মানবাধিকার লঙ্ঘন করতে না পারে, তার জন্য কঠোর আইনি কাঠামো এবং তার প্রয়োগের...
‘ক্ষমতা কাঠামো দ্বারা শিল্প প্রভাবিত না হলেই ভালো।’
সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতার জন্য ভারতকে যেমন বাংলাদেশের প্রয়োজন, তেমনি বাংলাদেশকেও ভারতের প্রয়োজন। সেটা শুধু নদীর পানি বণ্টন কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলাই নয়, বরং সব ক্ষেত্রেই।
এই আন্দোলনে আলোকবর্তিকা হাতে যেসব শিক্ষকরা যুক্ত হয়েছিলেন, নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাদের প্রতি শ্রদ্ধা।
ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন করেছে। কিন্তু এই নতুন বাংলাদেশে কি আদিবাসীদের আত্মপরিচয় ও মানবাধিকার সুপ্রতিষ্ঠিত হবে? কোনো আদিবাসী নেতা কি ক্ষমতা কাঠামোতে...
আমাদের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে আমরা কীভাবে এই সুযোগের সদ্ব্যবহার করব।
উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংস্কার দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ।
খসড়া পুলিশ অধ্যাদেশ ২০০৭ এর যে ধারাগুলো সরকার কাঠামো এবং জনস্বার্থের সঙ্গে সাংঘর্ষিক, সেসব ধারা পরিবর্তন কিংবা পরিমার্জন অথবা উভয়ই সম্পন্ন করে যুগোপযোগী ও যথোপযুক্ত একটি পুলিশ অধ্যাদেশের খসড়া...
এখন যদি কেউ এই সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করেন, তাহলে তাকেও কি টেলিভিশনে না ডাকার ব্যাপারে আগের মতো অলিখিত নির্দেশনা দেওয়া হবে?
মানুষ জানে কীভাবে এই রাজনীতিকে পুঁজি করেই আওয়ামী লীগ সরকার খুনের নকশা তৈরি করে এবং নিজ জনগণকে সেই মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের থেকে এমন বক্তব্য প্রত্যাশিত, যা দিয়ে সমাজে বিভ্রান্তি-বিতর্ক দূর হবে, তৈরি হবে না।