দেশবাসী অত্যন্ত পরিতাপের সঙ্গে প্রত্যক্ষ করছে সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচারে সামান্য অগ্রগতিও হয়নি।
রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির কর্তৃত্ব যত বাড়বে, এই অঞ্চলের ভূরাজনীতি তত বেশি জটিল হবে।
সংস্কার জরুরি হলেও সেটাকে নির্বাচন বিলম্বের অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করা উচিত না। সংস্কার যেমন জরুরি, তেমনি নির্বাচিত সরকারও জরুরি।
প্রতিটি ঋতু বেশ কিছু নির্দেশনা নিয়ে আসে; প্রকৃতির নির্দেশনা। গ্রামীণ নিম্নবর্গ হাজার বছর ধরে প্রকৃতির এসব নির্দেশনা মান্য করেছে, করে তুলেছে জীবনের আরাধ্য। বিকশিত হয়েছে বর্ষবিদায় ও বরণের মতো বহু...
শুধু ডিসি-এসপি নয়, নির্বাচনী অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত সবার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
মিয়ানমার সরকার বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে চায় বা ফেরত নেয়ার যোগ্য মনে করে বলে যে সংবাদ গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে—তাতে এখনই আশাবাদী হওয়ার কিছু নেই।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ একদিকে যেমন রাষ্ট্রের ভিত্তিপ্রস্তরস্বরূপ, অপরদিকে এর তাৎপর্য এখনো চূড়ান্তভাবে নির্ধারিতই হয়নি।
‘লালমাটিয়ার ঘটনায় নাগরিক অধিকার ও অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলায় নীতি পুলিশিং নিয়ে সমাজে বড় পরিসরে ভীতি ছড়িয়ে পড়ছে। তা আরও পাকাপোক্ত করেছেন স্বয়ং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।’
‘সবাই দায়সারা গোছের কথাই বলে, কাজের কাজ কিছুই দেখি না।’
সেনাপ্রধান তার বক্তব্যে কী কী শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করলেন এবং কোন কথাটি বলার সময় তার শরীরী ভাষায় কেমন ছিল, তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার নাম উচ্চারণ করলেন তখন তাকে কী বলে সম্বোধন করলেন...
ঠিক যেভাবে ভাড়াটে খুনি দিয়ে কাউকে হত্যা করানো হয়, সেভাবেই ‘শিকারি সাংবাদিক’ ভাড়া করা হয় কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের চরিত্র হননের জন্য।
‘বৈষম্যের অভিযোগে হাতাহাতি, মারামারি আর সড়ক অবরোধের মধ্য দিয়ে যে সংগঠন যাত্রা শুরু করলো এবং যারা এই সংগঠনের নেতৃত্বে এলেন, তারা যে নতুন বাংলাদেশ এবং নতুন বন্দোবস্তের কথা বলেন—সেটি কী করে নিশ্চিত...
কিন্তু এই গ্যারান্টি যাদের কাছে চাইব, আপাতদৃষ্টিতে মনে হয় তারা ভিন্ন বিভ্রমে মগ্ন।
আমাদের বই নিয়ে বছরে কমপক্ষে একাধিক ইভেন্ট থাকা উচিত। আর লেখক-প্রকাশকদের উচিত মেলার বাইরে বই প্রকাশ করা।
ভাষা আন্দোলন কোনো আধ্যাত্মিক আন্দোলন ছিল না। এটি কোনো সাংস্কৃতিক আন্দোলনও নয়। প্রথম থেকেই এটি ছিল রাজনৈতিক আন্দোলন। রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতেই ভাষা আন্দোলন গড়ে উঠেছিল।