বিসিবির কর্মকর্তারা যদি এই পথে চেষ্টা করেন, জেসি ও অন্য আম্পায়ারদের প্রস্তুত করেন বড় দায়িত্বের জন্য, ডিপিএল ম্যাচে দায়িত্ব দেন। তাহলে এই উদ্যোগ তো প্রশংসা করা উচিত।
'আমি নিজের কাজে খুশি এই কারণে যে, আমি কাজ করেছি মানুষের জন্যে, গরিব মানুষের জন্যে, যাদের কথা তেমন কেউ ভাবে না।'
‘অমীমাংসিত’ আটকে দেওয়ার এই কারণগুলো দেখে মনে কয়েকটি প্রশ্ন জেগেছে। চলচ্চিত্রে নৃশংস খুনের দৃশ্য কি পরিচালক রায়হান রাফী প্রথম যুক্ত করলেন, নাকি এর আগেও ভয়াবহ খুনের দৃশ্য সম্বলিত চলচ্চিত্র সেন্সর...
প্রথম যে প্রশ্নটি আমাদের সামনে আছে তা হলো, কেন আমরা ভারতের চেয়ে ১১ গুণ বেশি দামে ইভিএম কিনেছি? বলা হয়েছিল, আমাদের ইভিএমগুলোর কারিগরি সক্ষমতা তুলনামূলকভাবে বেশি এবং এগুলোতে এমন কিছু ফিচার আছে যা...
উন্নতিটা পর্বতের মতো হবে না, হবে নদীর মতো। রাষ্ট্রের চরিত্রকে না বুঝলে, তাকে ভুলভাবে তুলে ধরলে এবং অধঃপতনকে উন্নতির প্রমাণ বলে প্রচার করলে, মানুষকে বিভ্রান্ত ও বিপথগামীই করা হবে।
প্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতার জন্য তাঁরা যে আত্মদান করেছেন সেই আত্মদানের ফসল আজকের এই স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাসে জাতীয় নেতৃবৃন্দের বীরত্বপূর্ণ অবদানের...
আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই ইডির হাতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর গ্রেপ্তার তাই রাজনৈতিকভাবে কেজরিওয়াল ও তার দলের জন্য কি ইঙ্গিত বহন করছে, সেটাই বিবেচ্য বিষয়।
একজন ব্যক্তির সুখী হওয়ার পেছনে তার পারিপার্শ্বিকতা, তার সমাজ, তার অর্থনীতি ও রাষ্ট্রীয় নীতি-পরিকল্পনা বিরাট ভূমিকা পালন করে।
কতটা আক্রোশ, কতটা প্রতিহিংসা থাকলে সন্তান-সমতুল্য এক শিক্ষার্থীকে মৌখিক পরীক্ষায় শূন্য দেওয়া যায়—সেটাই ভেবেছেন সংবেদনশীল শিক্ষকরা।
এবার ভাবুন, ঢাকার উত্তরে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীকে হত্যার হুমকি দিয়ে বলা হলো দক্ষিণে চলে যেতে। এরপর সেখানে রাতদিন নির্বিচারে বোমা হামলা চালানো হলো।
প্রাকৃতিক রাবারের বিকল্প আছে এবং আমাদের কৌশল হওয়া উচিত আর রাবার চাষ না বাড়ানো। সরকার যেখানে সম্ভব রাবারের পরিবর্তে স্থানীয় প্রজাতি লাগানোর কথাও চিন্তা করতে পারে।
একজন মানুষের কাছে যদি সম্মান, আত্মসম্মান, দেশপ্রেম ও মানুষের ভালোবাসার চেয়ে টাকার মোহ ও লোভ বড় হয়ে যায়, তখন তার জন-অনুভূতি বোঝার ক্ষমতা লোপ পায়।
জাহাজ একটি বেসামরিক যান। যদি অস্ত্র বহন করে, তখন সেটি সামরিক নৌযানে পরিণত হবে।
মেয়েটির ফেসবুক স্ট্যাটাসের কয়েকটি লাইন বারবার যেন কানে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে—‘আমাকে বাঁচতে দিতেসে না বিশ্বাস করেন... বিশ্বাস করেন...’।
বর্তমান মন্ত্রিসভা গঠনের পরপর ফুলেল শুভেচ্ছা নিয়ে আরও একাধিক ঘটনা ঘটেছে, যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে।
আমরা চাপ অব্যাহত রাখব, যাতে বাক ও সমাবেশের স্বাধীনতা বজায় থাকে এবং আমরা আরও উন্মুক্ত, শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক সমাজের পথকে সুগম করতে অর্থপূর্ণ রাজনৈতিক সংলাপের আহ্বান জানানো অব্যাহত রাখব।